শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

তিন তিনটা বছর একসাথে থেকে এখন

বউ সাজিয়ে তিন বছর ধরে কলেজছাত্রীকে নিয়মিত ধর্ষণ
September 30, 2017
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বিয়ের আশ্বাসে এক কলেজছাত্রীকে তিন বছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনায় ওই কলেজছাত্রী বাদী হয়ে সখীপুর থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন।

জানা গেছে, ২০১৪ সালে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের এসডিএস মোড় এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত আলী ওরফে জাকু খানের ছেলে শাহিন খানের সঙ্গে জাকু খানের ছোট ভায়রা খোরশেদ আলমের দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ের বিয়ের সিদ্ধান্ত হয়।

শাহীন খানের পরিবার মেয়েটিকে তাদের ছেলের বউ হিসেবে মেনেও নেয়। ওই সময় মেয়েটির বিয়ের বয়স ১৮ না হওয়ায় তাদের বিয়েটি রেজিস্ট্রি (কাবিন) করা হয়নি বলে জানান তারা। এরপর থেকেই শাহীন খান ও মেয়েটির মধ্যে প্রথমে প্রেম ও পরে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দীর্ঘদিন তারা স্বামী-স্ত্রী হিসেবেই মেলামেশা করেছেন।

স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক নিয়ে শাহীনের অনেক স্বজনের বাড়িতেও গেছেন তারা। শাহীন খানের বাবা লিয়াকত হোসেন খান ওরফে জাকু খান তাকে তার ছেলের বউ হিসেবে মেনে নিয়েছেন বলেও জানান অভিযোগকারী মেয়েটি।

গত মাসে বিয়ের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ায় শাহিন ও মেয়েটি বিয়ের প্রস্তুতির বিষয়ে আলোচনাকালে উভয় পরিবারের মধ্যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে শাহীন ওই মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। এ নিয়ে মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে গ্রাম্য সালিশে তাদের পূর্বের সব সম্পর্কই অস্বীকার করে শাহীনের পরিবার। এ নিয়ে ওই বৈঠকে তাদের অপমান করা হয়েছে বলেও জানান মেয়েটি। এর ফলে তারা ওই সালিশি বৈঠক ত্যাগ করেন।

অভিমানে মঙ্গলবার দুপুর থেকে বিয়ের দাবিতে সে তার হবু বর শাহিন খানের বাড়িতে অনশন শুরু করেন। অনশন অবস্থায় বুধবার রাতে তাকে শাহিনের পরিবারের লোকজন বাড়ি থেকে বের করে দিতে ব্যাপক মারধর করেন। এ সময় সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে অভিযুক্ত শাহীন খান কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

সখীপুর পৌরসভার নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজি) ও উপজেলা কাজি সমিতির সাধারণ সম্পাদক শফিউল ইসলাম বাদল সালিশি বৈঠকের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি মিমাংসার জন্য বসা হলেও দুই পক্ষ বিপরীত অবস্থানে থাকায় সমাধান করা সম্ভব হয়নি। ওই বৈঠকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কুতুব উদ্দিনসহ স্থানীয় মাতব্বররা উপস্থিত ছিলেন।

শাহীন খানের বাবা লিয়াকত আলী খান ওরফে জাকু খান জানান, আমার ছেলের বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগ সত্য নয়। ওই মেয়েটি শাহীনের বউ দাবি করে আমার বাড়ি ওঠে বসেছিল। তাই তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

সারলা

Bari Siddiqui - Sorola | সরলা | Full Audio Album | Sangeeta http://tz.ucweb.com/9_2DiGc

সুন্দর গান

প্রেমের জ্বালা বড় জ্বালা - ভালবাসার অভিমানের গান"bangla sad song"Best bangla song"bangla music http://tz.ucweb.com/9_2Dhsa

বাস্তবে কি তাই

মহিলা ওসির লালসার শিকার কনস্টেবল ~ দেখুন কিভাবে http://tz.ucweb.com/9_2DhE4

মাত্র একবার ব্যবহার করে দেখুন

শুধুমাত্র ১ বার ব্যবহার করেই যৌবন ধরে রাখতে পারবেন আজীবনঃ নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই [ দেখুন ভিডিও]

inShare

মূলত যৌন আচরণের যে দিকটি পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তা হলো পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এটিকে আমরা অনেক সময় ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে থাকি। অবশ্য মেডিকেল টার্ম হিসেবে একে ইম্পোটেন্স বা পুরুষত্বহীনতাও বলা হয়ে থাকে।

একজন পুরুষ যখন যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের জন্য মনোশারীরিকভাবে প্রস্ততি লাভ করে তখন যদি তার লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ সঙ্গমের জন্য উপযুক্তভাবে উত্থিন না হয় তবে তা তার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সন্তোষজনকভাবে সেক্স করার জন্য ইরেকশন বা লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান একটি বাধ্যতামূলক আচরণ।

এর ফলশ্রুতিতে পুরুষের যৌন আগ্রহ বা যৌন ইচ্ছার যেমন ঘাটতি দেখা যায় তেমনি চরমপুলক অনুভূতি লাভও তার ভাগ্যে জোটে না। যে পুরুষ এর ভুক্তভোগী তিনিই কেবল জানেন এর কেমন মর্মপীড়া। অথচ মেডিকেল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে পুরুষত্বহীনতার অনেক আধুনিক কার্যকারী চিকিৎসা রয়েছে।

এখানে উল্লেখ্য যে,ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যা যে কোনো বয়সের পুরুষের ক্ষেত্রেই হতে পারে। হঠাৎ করে দুই একবার লিঙ্গ উত্থিন না হওয়া কোনো বড় সমস্যা নয় এটি আপনাআপনি দূর হয়ে যায়।অনেকের মনে এ প্রশ্ন আছে যে,পুরুষ লিঙ্গ কি ছোট হয়ে যেতে পারে কোনো কারণে?

এর উত্তর দিতে গে বলতে হয়.. সাধারণত হয় না। তবে টাইট কাপড়, খুব ঠাণ্ডা, মানসিক বিষণ্নতায় এবং দীর্ঘ দিন হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গের টিস্যুগলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে লিঙ্গের সভাবাবিক আকার নষ্ট হতে পারে। এরকম হওয়াকেই লিঙ্গ ছোট হয়ে যাওয়া বলে অভিহিত করা হয়্।

আপনার শরীররে যদি শুক্রাণুর মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরুষ অনুর্বর হতে পারেন।

বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন।

কেননা সুস্থ বীর্য তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷

আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷

এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷

সেবন বিধি প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোষ কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন।

তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন। যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়।

এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়। গবেষণায় প্রমাণিত এতে করে ৩ গুণ পরিমাণ শক্তি বেড়ে যায়।

সাবধানতা যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক। কারণ, রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে।

ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।

রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন। শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো।

কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।

বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

শাকিব অপুর ডিভোর্স এর কথা আসছে কেন?

শাকিব-অপুর ডিভোর্সের কথা আসছে কেন?

এ এইচ মুরাদ

|  ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৪:১০ | আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৪:৪৫

তারকা দম্পতি শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের মধ্যে সম্পর্কের টানা-পোড়েন চলছে তা দিনের আলোর মতো সত্য। তবে তার মানেই এই নয় যে শাকিব-অপু আলাদা থাকছে।

তবে গেলো কদিন হলো এ তারকা দম্পতির একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের জন্মদিনকে কেন্দ্র করে চিত্রপুরীতে শাকিব-অপুর দ্বন্দ্ব এবং সন্তানের জন্য তারা দুজন মিলে যাবেন এমন অনেক গুঞ্জন ও সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শাকিবপুত্র আব্রাম খান জয়ের জন্মদিন।

কিন্তু এসব সংবাদের কোনো ভিত্তি নেই বলে আরটিভি অনলাইনকে জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শাকিবের এক ঘনিষ্ঠজন।

তিনি বলেন, শাকিব-অপুর সম্পর্ক ঠিক ঠাকই আছে। স্ত্রীর ও সন্তানের প্রতি সব দায়িত্ব পালন করছেন শাকিব খান। অপু বিশ্বাস সন্তানের জন্মদিনের যে আয়োজন করেছে তার সব ব্যয়ও বহন করছেন শাকিব। এছাড়া ছেলের মঙ্গল কামনায় দুটি এতিমখানায় উন্নত খাবার ও মসজিদে দোয়ার আয়োজন শাকিবই করেছেন।   

শাকিবের এই ঘনিষ্ঠজন আরো বলেন, তবে একটা কথা সত্য যে অপু বিশ্বাসের ওপর কিছুটা বিরক্ত শাকিব খান। আর এই বিরক্তির কারণ হলো শাকিবের ক্যারিয়ারে জন্য যা কিছু ক্ষতিকর কিংবা যারা এ নায়কের ক্ষতি চান তাদের সঙ্গেই অপুর মেলামেশা ও আড্ডা! এমনকি গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টা নাগাদও  রাজধানীর গুলশানের নান্দুসে (রেস্টুরেন্ট) শাকিবের এক শত্রুর পরিচালকের সঙ্গে অপুকে দেখা গেছে!

জানা গেছে, কদিন আগেই ‘চালবাজ’ ছবির শুটিং করে লন্ডন থেকে ঢাকায় ফেরেন শাকিব। টানা শুটিংয়ের ফলে নিজেও বেশ ক্লান্ত। তিনি চেয়েছিলেন আপাতত ছেলের জন্য মসজিদ ও এতিমখানায় দোয়ার আয়োজন করবেন। পরে এক সময় সবাইকে নিয়ে ঘটা করে ছেলের জন্মদিন পালন করবেন। কিন্তু অপু শাকিবের কথা না শুনে নিজেই এই জন্মদিনের আয়োজন করেছেন। এতে মন খারাপ হয়েছে শাকিবের। অপুর ওপর মন খারাপ করেই তিনি ছেলের জন্মদিনের ওই অনুষ্ঠানে যাবেন না গুঞ্জন উঠেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শাকিবের বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত আছে অপুর। যেহেতু তারা যোগাযোগ রাখছেন সেক্ষেত্রে তাদের সম্পর্ক ভাঙার যেমন কোনো কারণ নেই আবার নতুনভাবে সন্তানের জন্য যে এক হবার কথা আসছে তারও কোনো ভিত্তি নেই।  

এম/সি    

কারা কারা দায়িত্বে আছেন BAN VS SOUTH

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট সিরিজের দায়িত্বে থাকছেন যারা
27/সেপ্টেম্বর/2017, 14:20 pctvnews.com
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বহুল প্রতীক্ষিত দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। পচেফস্ট্রুমে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই ম্যাচের মধ্য দিয়ে অবসান ঘটবে প্রোটিয়ার মাটিতে বাংলাদেশের খেলার জন্য দীর্ঘ ৯ বছরের অপেক্ষার। দু’দলের মধ্যকার এই সিরিজকে সামনে রেখে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ম্যাচ অফিসিয়ালদের তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি।

সফরকারীদের সাথে ঘরের মাঠে প্রোটিয়াদের এই লড়াই সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য ম্যাচ অফিসিয়াল হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে নিউজিল্যান্ডের ক্রিস গ্যাফানি, অস্ট্রেলিয়ার ব্রুস অক্সেনফোর্ড, শ্রীলঙ্কার কুমার ধর্মসেনা ও রঞ্জন মাদুগালে’কে।

Also Read - টিভি পর্দায় বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ
যার মধ্য থেকে প্রথম টেস্টে ম্যাচ পরিচালনার জন্য অন-ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ক্রিস গ্যাফানি ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড। দু’দলের মধ্যকার প্রথম লড়াইয়ে তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে নিয়োজিত থাকবেন শ্রীলঙ্কার কুমার ধর্মসেনা আর ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় থাকবেন রঞ্জন মাদুগালে।

পচেফস্ট্রুমে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টের পর ৬-১০ই অক্টোবর ব্লুমফন্টেইনে অনুষ্ঠিত হবে দু’দলের মধ্যকার সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ম্যাচ। সিরিজ নির্ধারণী এই টেস্টে ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে রঞ্জন মাদুগালে থাকলেও পরিবর্তন আসবে ফিল্ড-আম্পায়ারদের মধ্যে। প্রথম টেস্টে টিভি আম্পায়ার অর্থাৎ তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করা ধর্মাসেনা এই ম্যাচে নিয়োজিত থাকবেন ফিল্ড আম্পায়ারের ভূমিকায়। তাঁর সাথে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন অক্সেনফোর্ড। আর এই টেস্টে তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করতে দেখা যাবে নিউজিল্যান্ডের ক্রিস গ্যাফানিকে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের প্রথম টেস্ট ২৮শে সেপ্টেম্বর থেকে ২রা অক্টোবর পর্যন্ত ও সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট ম্যাচটি ৬ থেকে ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। টেস্ট সিরিজের পর অনুষ্ঠিত হবে ওয়ানডে সিরিজ। দু’দলের মধ্যকার ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে যথাক্রমে ১৫, ১৮ ও ২২শে অক্টোবর। আর ওয়ানডে সিরিজ শেষে ২৬শে অক্টোবর ও ২৮শে অক্টোবর দু’ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে সমাপ্তি ঘটবে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বহুল প্রতীক্ষিত দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের।

উল্লেখ্য, টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজের প্রতিটি ম্যাচ বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে। অন্যদিকে, দু’দলের মধ্যকার প্রথম টি-টোয়েন্টি রাত ১০টায় ও সফরের শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ বাংলাদেশ সময়ানুযায়ী সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট থেকে শুরু হবে।

নতুন কর্মসংস্থান

৫৬০ কর্মী নেবে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সারা দেশে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অফিসগুলোতে রাজস্ব খাতে শূন্য পদে ৩৩৬ জন লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ২২৪ জন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা প্রশিক্ষণার্থী নিয়োগ দেবে একই অধিদপ্তর। অনলাইনে আবেদন করা যাবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। বিস্তারিত জানাচ্ছেন ফরহাদ হোসেন

২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ০০:০০

শেয়ারমন্তব্য()প্রিন্ট

মডেল : মুনমুন, ছবি : কাকলী প্রধান

অ- অ অ+

উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার পদে ১১৩ জন, ফার্মাসিস্ট পদে ২৩, প্রিন্টিং প্রেস সুপারভাইজার, স্ক্রিপ্ট রাইটার, ডিজাইনার ও কম্পিউটার অপারেটর পদে ১ জন করে, সাঁটমুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে ৪, পরিসংখ্যান সহকারী পদে ৩, উচ্চমান সহকারী পদে ১, গুদামরক্ষক পদে ৪, গাড়িচালক পদে ৯, ওয়াচম্যান পদে ২, অফিস সহায়ক (এমএলএসএস) পদে ৬৭, এমএলএসএস/নিরাপত্তা প্রহরী পদে ১০১ ও নিরাপত্তা প্রহরী পদে ৫ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ছাড়া পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে ২২৪ জন নেওয়া হবে।

বিজ্ঞপ্তি ছাপা হয়েছে ২২ সেপ্টেম্বরের ইত্তেফাক পত্রিকায়। পাওয়া যাবে www.dgfp.gov.bd/site/view/notices ওয়েবলিংক এবং http://bit.ly/2jXm8hX I http://bit.ly/2huIH8S শর্টলিংকে।

আবেদনের যোগ্যতা
উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার পদে আবেদনের যোগ্যতা এসএসসি। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদিত মেডিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল থেকে পাস করা চিকিত্সা সহকারীদের বেলায় থাকতে হবে কমপক্ষে ৩ বছরের ডিপ্লোমা। ফার্মাসিস্ট পদে বাংলাদেশ ফার্মাসি কাউন্সিল থেকে রেজিস্ট্রেশনসহ থাকতে হবে তিন বছরের ডিপ্লোমা। প্রিন্টিং প্রেস সুপারভাইজার পদে প্রিন্টিং বিষয়ে ডিপ্লোমা বা সার্টিফিকেট থাকতে হবে। স্ক্রিপ্ট রাইটার পদে দ্বিতীয় শ্রেণিতে স্ন্নাতকসহ থাকতে হবে স্ক্রিপ রাইটিংয়ে তিন বছরের অভিজ্ঞতা। ডিজাইনার পদে কর্মাশিয়াল আর্ট বিষয়ে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে। কম্পিউটার অপারেটর পদে বিজ্ঞানে স্নাতকসহ ডাটা এন্ট্রি কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

সাঁটমুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আবেদনের যোগ্যতা এইচএসসি। থাকতে হবে সাঁটলিপিতে ইংরেজি ও বাংলায় প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৭০ ও ৪৫ শব্দ এবং কম্পিউটার ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং কাজে ইংরেজি ও বাংলায় যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শব্দের গতি। পরিসংখ্যান সহকারী পদে পরিসংখ্যান বিষয়সহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিসহ পরিসংখ্যান কাজে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। স্নাতক হলেই আবেদন করা যাবে উচ্চমান সহকারী ও গুদামরক্ষক পদে। গাড়িচালক পদে অষ্টম শ্রেণি পাস এবং বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ হালকা ও ভারী গাড়ি চালনায় দক্ষ হতে হবে। ওয়াচম্যান, অফিস সহায়ক (এমএলএসএস), এমএলএসএস/ নিরাপত্তা প্রহরী এবং নিরাপত্তা প্রহরী পদে আবেদনের যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পাস। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে শুধু মহিলারা আবেদন করতে পারবেন। যোগ্যতা এসএসসি। সব পদে ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখ বয়স থাকতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। তবে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পোষ্য এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর। খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে না।

আবেদন অনলাইনে
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (www.dgfp.gov.bd) পাওয়া যাবে অনলাইন আবেদন ফরম। আবেদন ফরম পূরণ করে স্ক্যান করা ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড করতে হবে। নির্ভুলভাবে আবেদন সাবমিট করার পর অ্যাপ্লিকেন্ট কপিটি ডাউনলোড বা প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করতে হবে। আবেদন সাবমিট করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি জমা দিতে হবে।

পরীক্ষা পদ্ধতি
প্রশাসন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, অনলাইনে পাওয়া সব আবেদন যাচাই-বাছাই করে লিখিত পরীক্ষার জন্য অনলাইনে প্রবেশপত্র ইস্যু করা হবে। প্রবেশপত্র ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্ট করে নিতে হবে। প্রার্থীর দেওয়া মোবাইল নম্বরে জানিয়ে দেওয়া হবে পরীক্ষার কেন্দ্র, স্থান ও সময়। পদ অনুসারে নেওয়া হবে লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষা। কম্পিউটার-বিষয়ক পদগুলোর জন্য বসতে হবে স্ট্যান্ডার্ড অ্যাপটিচুট বা ব্যবহারিক পরীক্ষায়। ড্রাইভার পদে দিতে হবে গাড়ি চালনার ব্যবহারিক পরীক্ষা। এ ছাড়া অন্য পদগুলোর জন্য লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। সব পদের জন্যই ৭০ নম্বরের লিখিত ও ৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা হয়ে থাকে। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদেও লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশিক্ষণের জন্য প্রার্থী মনোনয়ন করা হবে।

পরীক্ষার প্রস্তুতি
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। ডিপ্লোমা কোর্সের পাঠ্য বই এবং ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠ্য বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। 
বাংলা অংশে বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণের নানা বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়। আসতে পারে সারাংশ, পত্র লিখন, ভাব সম্প্রসারণ বা রচনা। ইংরেজি বিষয়ে গ্রামার অংশ থেকেই বেশি প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। ট্রান্সলেশন, প্যারাগ্রাফ রাইটিং, লেটার রাইটিংও আসতে পারে। পাটিগণিত অংশে সরল, শতকরা, সুদকষা, ঐকিক নিয়ম, লসাগু-গসাগু অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্ন আসতে পারে বীজগণিত থেকেও। সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিষয়াবলি ও দৈনন্দিন বিজ্ঞান থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। 
ফার্মাসিস্টসহ অন্যান্য তৃতীয় শ্রেণির পদগুলোতেও পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির বই থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। এমএলএসএসসহ চর্তুথ শ্রেণির পদের জন্য সাধারণত প্রাথমিক পর্যায়ের বই থেকে প্রশ্ন করা হয়। প্রস্তুতির জন্য প্রাথমিক পর্যায়ের বাংলা, ইংরেজি, গণিত বইগুলো পড়তে হবে। 
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা আকলিমা খাতুন জানান, পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদের পরীক্ষায় ৭০ নম্বরের লিখিত ও ৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এর মধ্যে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান থেকে হয়।

বেতন-ভাতা
নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০১৫-এর বেতন স্কেল অনুসারে বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন। উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার, ফার্মাসিস্ট, প্রিন্টিং প্রেস সুপারভাইজার ও স্ক্রিপ্ট রাইটাররা ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা স্কেলে বেতন পাবেন। ডিজাইনার ও কম্পিউটার অপারেটর পদে ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা এবং সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, পরিসংখ্যান সহকারী, উচ্চমান সহকারী, গুদামরক্ষক পদে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা স্কেলে বেতন পাবেন। গাড়িচালক ভারী লাইসেন্সধারী ৯৭০০-২৩৪৯০ এবং হালকা লাইসেন্সধারী ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা স্কেলে বেতন পাবেন। ওয়াচম্যান, অফিস সহায়ক (এমএলএসএস), এমএলএসএস/ নিরাপত্তা প্রহরী এবং নিরাপত্তা প্রহরী পদের বেতন হবে ৮২৫০-২০০১০ টাকা স্কেলে। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা প্রশিক্ষণকালীন ভাতা এবং প্রশিক্ষণ শেষে স্থায়ী পদায়নে নির্ধারিত বেতন স্কেলে বেতন দেওয়া হবে।

যোগাযোগ
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, ৬ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। 
ওয়েবসাইট : www.dgfp.gov.bd

c/o= ইত্তেফাক

সপ্টওয়ার প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ

শেখ হাসিনা সফটওয়্যার পার্কে বসছে চাকরি মেলা

প্রকাশঃ ৩:৪৮ অপরাহ্ন, ২২ ঘন্টা আগে - সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১:৩৩ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৭

Print this article

Share:

inShare

  

টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : যশোরে ‘শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক’ পুরোদমে চালু হলে সেখানে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে ১২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে।

সেই কর্মসংস্থান করতে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করছে। আর প্রথমবারের মতো আগামী ৫ অক্টোবর পার্কটিতে বসছে চাকরি মেলা। ওই দিন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক মেলাটির উদ্বোধন করবেন।

বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ওই চাকরি মেলায় দেশের প্রতিষ্ঠিত ও শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো ‘অন স্পট’ নিয়োগ দেবে।

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের তরুণ-তরুণীদের অংশগ্রহণে হাজারো কর্মসংস্থানের সুযোগ ঘটবে মেলা থেকে।

ইতোমধ্যে চাকরি মেলাটি সফল করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। মেলায় এখন পর্যন্ত ১০টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে।

সম্প্রতি একটি মতবিনিময় সভা করে আয়োজন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের পরামর্শক মুনির হাসান, তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম-সচিব এবং প্রকল্প পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বিপ্লব কুমার বিশ্বাস, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. জাকির হোসেন, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক আহসান-উল-আম্বিয়াসহ আরও অনেকে।

এছাড়াও এমএম কলেজ, বিসিএমসি কলেজ, টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার যশোরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইটি, আইটিইএস এর কর্মীদের পাশাপাশি অফিস এক্সিকিউটিভ, অ্যাকাউন্টিং, এইচআর ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকছে এই মেলায়।

মেলায় সেমিনার, সিম্পজিয়াম, ওয়ার্কশপ ও তরুণদের মাঝে তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরে নিজেদের যোগ্য কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আলোচনা থাকবে।

উল্লেখ্য ১২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান তৈরির কথা বলা হয়েছে পার্কটিতে। ইতোমধ্যে পার্কটির শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের অফিস কার্যক্রমও শুরু করেছে সেখানে।

আগামী ডিসেম্বর নাগাদ পার্কটির উদ্বোধনে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পলাশ